Image Not Found!
ঢাকা   ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ সংবাদ

  ফ্যাসিস্ট জালিম সরকারের দোসররা এদেশে রয়ে গেছে- মামুনুর রশীদ (108)        নবগঠিত নেতৃত্বে বিএনপির উজ্জীবিত অগ্রযাত্রা (108)        ফুলবাড়ীয়ায় সাপ্তাহিক ফুলখড়ির ১৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উৎযাপন (108)        ফুলবাড়ীয়ায় যুবদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত (108)        গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ তিনজন অব্যাহতি (2)         জনগণের আকাঙ্ক্ষা বুঝেছি,বঙ্গভবনের সামনে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই (2)        ত্রয়োদশ সংশোধনীর রায় নিয়ে জামায়াতের রিভিউ আবেদন, ২৪ অক্টোবর শুনানি (5)        ময়মনসিংহে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে অন্তঃসত্ত্বা মায়ের মৃত্যু (2)        স্বর্ণের দাম বাড়ছে, এক বছরে বেড়েছে ৩৫% (2)        ফুলবাড়ীয়ায় ক্রমবর্ধমান যানজট: দ্রুত সমাধানের আশ্বাস" (2)      
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মালিক কিভাবে হলেন এমন প্রশ্নে আবুল হোসেন বলেন, “তারা লেখলে আমি কি করব? আমি কি লেখছি অইডা? জরিপের কর্মকর্তারা কেমনে লেখছে হেরাই জানে।”

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের একটি অংশ ২ বার বিক্রি,ব্যাংক তুলেছে নিলামে

স্টাফ রিপোর্টারঃ

মালিকরা জানেননা কেমনে মালিক হলেন।ব্যাংক কি দেখে দিল ঋণ।বিক্রয় হয়ে গেল মহাসড়কের অংশ।ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের কিছু অংশ বিক্রি করেছেন এক ব্যক্তি। আর মহাসড়কের সেই অংশটি বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে ১৫ কোটি টাকা ঋণও নিয়েছে সেই জমির ক্রেতা। সম্প্রতি ঋণের টাকা বুঝে না পেয়ে মহাসড়কের ওই অংশ নিলামে তুলেছে সেই বেসরকারি ব্যাংক।

 ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের মালিক কিভাবে হলেন এমন প্রশ্নে আবুল হোসেন বলেন, “তারা লেখলে আমি কি করব? আমি কি লেখছি অইডা? জরিপের কর্মকর্তারা কেমনে লেখছে হেরাই জানে।”

জানা গেছে, ২০০৬ সালে ৫৮২৫ নং খতিয়ানে মহাসড়কের ২৪ শতাংশ জমি আবুল হোসেনের নামে দেয় ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদফতর। যিনি দিয়েছিলেন সেই সহকারি সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা হাজী ইউনুস আলী এখন অবসরে রয়েছেন। এ ঘটনা জানার পর তাৎক্ষনিক তদন্তে নামার সিদ্ধান্ত নেয় জরিপ অধিদফতর।

এ বিষয়ে সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা মোমিনুর রশীদ জানান, আমরা এটা ইনকোয়ারিতে দিয়েছি। সেখানকার রিপোর্ট পাওয়ার পর যিনি রেকর্ড দিয়েছেন তার দোষ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা করার নির্দেশনা আছে।

তবে এরইমধ্যে জমিটি হাতবদল হয়ে যায় দুইবার। গোলাম ফারুক নামের এক ব্যক্তি মহাসড়কের ওই অংশটি বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে ঋণ নেন ১৫ কোটি টাকা।

কীভাবে কিনলেন এই মহাসড়ক সে প্রশ্নের জবাবে গোলাম ফারুক বলেন, “বিশ্বাস করেন আমি দলিল কি, খাজনা কি এগুলাই বুঝতাম না। আমার আইনজীবি বলেছে কাগজপত্র স্বচ্ছ। এখন এটা এভাবে লুকানো হলে বুঝার কোনো উপায় আছে?”

তবে এ বিষয়ে মন্তব্য করতে ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তাই রাজি নন।মহাসড়ক বিক্রয়,অতঃপর ১৫ কোটি টাকা লোন যেন তুঘলকি ব্যাপার বলছেন সাধারণ মানুষ।তাদের দাবি তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হোক।

এদিকে মহাসড়কের জায়গা বুঝে না পেয়ে অন্য জমিতে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রেখেছে ব্যাংক। (সূত্র- যমুনা টেলিভিশন)